অনলাইন ডেস্ক: কর্মসম্পাদন চুক্তির লক্ষ্যসমূহ অর্জনে দক্ষতা ও আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য ইউনিট প্রধানদের নির্দেশ দিয়েছেন,মহাপুলিশ পরির্দশক আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী।তিনি বলেন,বাংলাদেশ পুলিশের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে,এপিএ বাস্তবায়নের মাধ্যমে।একটি গতিশীল প্রশাসনিক ব্যবস্থা গড়ে উঠবে সর্বোপরি।সভাপতির বক্তৃতায় এ কথা বলেন-পুলিশ সদরদফতর সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধানদের সঙ্গে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে,আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে।আরো বলেন-পুলিশ প্রধান,সরকারের সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা এপিএ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের সাথে,ওৎপ্রোতভাবে সম্পর্কযুক্ত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এসডিজি এবং রূপকল্প- ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়ন।বাংলাদেশ পুলিশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণএপিএ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন।এপিএ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য নিবেদিতভাবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা প্রদান করেন তিনি পুলিশের প্রতিটি ইউনিটকে।
বাংলাদেশ পুলিশের ঢাকাস্থ ১৫টি ইউনিট এবং মাঠপর্যায়ের সব মেট্রোপলিটন ও রেঞ্জসহ মোট ২৯টি ইউনিটের প্রধানদের সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষরিত হয় অনুষ্ঠানে।পৃথক পৃথকভাবে এপিএ চুক্তি স্বাক্ষর করেন,আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিটের প্রধানগণ।চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন-ৱ্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, অতিরিক্ত আইজিপি (এএন্ডও) ড. মো. মইনুর রহমান চৌধুরী, এন্টি টেররিজম ইউনিটের প্রধান মোহাম্মদ আবুল কাশেম, স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) প্রধান মীর শহীদুল ইসলাম, সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত আইজিপি (এফএন্ডডি) শাহাব উদ্দীন কোরেশী, অতিরিক্ত আইজিপি (এইচআরএম) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন প্রমুখ।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন,ঢাকাস্থ পুলিশের সকল ইউনিটের প্রধানগণ এবং পুলিশ সদরদফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
(বি:দ্র:ছবি-তথ্য সংগ্রহকরা)